2025-03-19 09:01:08
2025-03-19 09:01:08
2025-03-19 09:01:08
43800396
পুরাতন দলিলে ব্যবহৃত ১৩০টি শব্দের অর্থের তালিকা সামান্য এডিট ও বানান সংশোধন করে দেওয়া হলো:
খুবই গুরুত্বপূর্ণ বিষয়:
পুরাতন দলিলে ব্যবহৃত অনেক শব্দের সংক্ষিপ্ত রূপ রয়েছে। কিছু শব্দ খুব কম ব্যবহৃত হয়। যারা পুরাতন দলিলের শব্দের অর্থ বোঝেন না, তাদের জন্য বিস্তারিত ব্যাখ্যা দেওয়া হলো —
১) মৌজা: গ্রাম।
২) জে.এল নং: মৌজা নং/গ্রাম নম্বর।
৩) ফর্দ: দলিলের পাতা।
৪) খং: খতিয়ান।
৫) সাবেক: আগের/পূর্বের।
৬) হাল: বর্তমান।
৭) বং: বাহক, অর্থাৎ যিনি নিরক্ষর ব্যক্তির নাম লিখে।
৮) নিং: নিরক্ষর।
৯) গং: আরো অংশীদার আছে।
১০) সাং: সাকিন/গ্রাম।
১১) তঞ্চকতা: প্রতারণা।
১২) সনাক্তকারী: যিনি বিক্রেতাকে চিনেন।
১৩) এজমালী: যৌথ।
১৪) মুসাবিদা: দলিল লেখক।
১৫) পর্চা: প্রাথমিক খতিয়ানের নকল।
১৬) বাস্তু: বসতভিটা।
১৭) বাটোয়ারা: বণ্টন।
১৮) বায়া: বিক্রেতা।
১৯) মং: মোট।
২০) মবলক: মোট।
২১) এওয়াজ: সমমূল্যের বিনিময়।
২২) হিস্যা: অংশ।
২৩) একুনে: যোগফল।
২৪) জরিপ: পরিমাপ।
২৫) চৌহদ্দি: সীমানা।
২৬) সিট: নকশার অংশ।
২৬) দাখিলা: খাজনার রশিদ।
২৭) নক্সা: মানচিত্র/ম্যাপ।
২৮) পিং: পিতা।
২৯) জং: স্বামী।
৩০) দাগ নং: জমির নম্বর।
৩১) স্বজ্ঞানে: নিজের বুঝ অনুযায়ী।
৩২) সমূদয়: সব কিছু।
৩৩) ইয়াদিকৃত: পরম করুণাময় সৃষ্টিকর্তার নামে শুরু করিলাম।
৩৪) পত্র মিদং: পত্রের মাধ্যমে।
৩৫) বিং: বিস্তারিত।
৩৬) দং: দখলকার।
৩৭) পত্তন: সাময়িক বন্দোবস্ত।
৩৮) বদল সূত্র: জমি বিনিময়।
৩৯) মৌকুফ: মাফকৃত।
৪০) দিশারী রেখা: দিকনির্দেশক রেখা।
৪১) হেবা বিল এওয়াজ: বিনিময়সূত্রে জমি দান।
৪২) বাটা দাগ: বিভক্ত দাগ।
৪৩) অধুনা: বর্তমান।
৪৪) রোক: নগদ।
৪৫) ভায়া: বিক্রেতার পূর্বের দলিল।
৪৬) দান সূত্র: দানকৃত সম্পত্তি।
৪৭) দাখিল খারিজ: মালিকানা পরিবর্তন।
৪৮) তফসিল: সম্পত্তির তালিকা।
৪৯) খারিজ: পৃথক খাজনা অনুমতি।
৫০) খতিয়ান: জমির রেকর্ড।
৫১) জরিপ: ভূমি পরিমাপ।
৫২) এওয়াজ সূত্র: বিনিময়সূত্রে সম্পত্তি পাওয়া।
৫৩) অছিয়তনামা: উইল/মৃত্যুকালীন সম্পত্তি বণ্টন নির্দেশ।
৫৪) নামজারী: মালিকানা হস্তান্তর রেকর্ড।
৫৫) অধীনস্থ স্বত্ত্ব: নিম্নস্তরের মালিকানা।
৫৬) আলামত: মানচিত্রে চিহ্ন।
৫৭) আমলনামা: জমি দখল সংক্রান্ত দলিল।
৫৮) আসলি: মূল ভূমি।
৫৯) আধি: ফসলের অর্ধেক ভাগ।
৬০) ইজারা: নির্দিষ্ট খাজনায় সাময়িক বন্দোবস্ত।
৬১) ইন্তেহার: ঘোষণাপত্র।
৬২) এস্টেট: জমিদারি সম্পত্তি।
৬৩) ওয়াকফ: ধর্মীয় কাজে উৎসর্গকৃত সম্পত্তি।
৬৪) কিত্তা: ভূমি খণ্ড।
৬৫) কিস্তোয়ার জরিপ: কিত্তা ধরে ভূমি পরিমাপ।
৬৬) কায়েম স্বত্ত্ব: চিরস্থায়ী মালিকানা।
৬৭) কবুলিয়ত: স্বীকারোক্তি দলিল।
৬৮) কান্দা: উচ্চ ভূমি।
৬৯) কিসমত: ভূমির অংশ।
৭০) খামার: নিজস্ব দখলীয় ভূমি।
৭১) খিরাজ: খাজনা।
৭২) খসড়া: প্রাথমিক ভূমি রেকর্ড।
৭৩) গর বন্দোবস্তি: বন্দোবস্তবিহীন জমি।
৭৪) গির্ব: বন্ধক।
৭৫) জবর-দখল: জোরপূর্বক দখল।
৭৬) জোত: প্রজাস্বত্ব।
৭৭) টেক: নদীর পলি জমে সৃষ্টি ভূমি।
৭৮) ঢোল সহরত: ঢোল পিটিয়ে ঘোষণাপত্র জারি।
৭৯) তহশিল: রাজস্ব এলাকা।
৮০) তামাদি: নির্দিষ্ট সময় পেরিয়ে যাওয়া।
৮১) তফসিল: বিক্রিত সম্পত্তির বিবরণ।
৮২) নামজারী: ভূমি মালিকানা হস্তান্তর।
৮৩) নথি: রেকর্ড।
৮৪) দেবোত্তর: দেবতার নামে উৎসর্গকৃত সম্পত্তি।
৮৫) দখলী স্বত্ত্ব: ভূমি দখলের মালিকানা।
৮৬) দশসালা বন্দোবস্ত: দশ বছরের জন্য জমি বন্দোবস্ত।
৮৭) দাগ নম্বর: জমির ক্রমিক নম্বর।
৮৮) দরবস্ত: সমুদয়/সব কিছু।
৮৯) দিঘলি: নির্দিষ্ট খাজনাদাতা।
৯০) নক্সা ভাওড়ন: পূর্ব জরিপ অনুযায়ী সীমানা নির্ধারণ।
৯১) নাম খারিজ: মালিকানা পৃথককরণ।
৯২) তুদাবন্দী: সীমানা নির্দেশ।
৯৩) তরমিম: সংশোধন।
৯৪) তৌজি: চিরস্থায়ী বন্দোবস্তীয় ভূমির রেকর্ড।
৯৫) দিয়ারা: নদীর পলি দিয়ে গঠিত চর।
৯৬) ট্রাভার্স: জরিপের লাইন পরিমাপ।
৯৭) খাইখন্দক: জলাশয় বা গর্তযুক্ত ভূমি।
৯৮) চর: নদীর পলিমাটি জমে গঠিত ভূমি।
৯৯) চৌহদ্দি: সম্পত্তির সীমানা।
১০০) খাস: সরকারি দখলীয় জমি।
শেষ কথা:
এই শব্দগুলো পুরাতন দলিল পড়ার সময় আপনাকে দারুণ সহায়তা করবে।
খুবই গুরুত্বপূর্ণ বিষয়:
পুরাতন দলিলে ব্যবহৃত অনেক শব্দের সংক্ষিপ্ত রূপ রয়েছে। কিছু শব্দ খুব কম ব্যবহৃত হয়। যারা পুরাতন দলিলের শব্দের অর্থ বোঝেন না, তাদের জন্য বিস্তারিত ব্যাখ্যা দেওয়া হলো —
১) মৌজা: গ্রাম।
২) জে.এল নং: মৌজা নং/গ্রাম নম্বর।
৩) ফর্দ: দলিলের পাতা।
৪) খং: খতিয়ান।
৫) সাবেক: আগের/পূর্বের।
৬) হাল: বর্তমান।
৭) বং: বাহক, অর্থাৎ যিনি নিরক্ষর ব্যক্তির নাম লিখে।
৮) নিং: নিরক্ষর।
৯) গং: আরো অংশীদার আছে।
১০) সাং: সাকিন/গ্রাম।
১১) তঞ্চকতা: প্রতারণা।
১২) সনাক্তকারী: যিনি বিক্রেতাকে চিনেন।
১৩) এজমালী: যৌথ।
১৪) মুসাবিদা: দলিল লেখক।
১৫) পর্চা: প্রাথমিক খতিয়ানের নকল।
১৬) বাস্তু: বসতভিটা।
১৭) বাটোয়ারা: বণ্টন।
১৮) বায়া: বিক্রেতা।
১৯) মং: মোট।
২০) মবলক: মোট।
২১) এওয়াজ: সমমূল্যের বিনিময়।
২২) হিস্যা: অংশ।
২৩) একুনে: যোগফল।
২৪) জরিপ: পরিমাপ।
২৫) চৌহদ্দি: সীমানা।
২৬) সিট: নকশার অংশ।
২৬) দাখিলা: খাজনার রশিদ।
২৭) নক্সা: মানচিত্র/ম্যাপ।
২৮) পিং: পিতা।
২৯) জং: স্বামী।
৩০) দাগ নং: জমির নম্বর।
৩১) স্বজ্ঞানে: নিজের বুঝ অনুযায়ী।
৩২) সমূদয়: সব কিছু।
৩৩) ইয়াদিকৃত: পরম করুণাময় সৃষ্টিকর্তার নামে শুরু করিলাম।
৩৪) পত্র মিদং: পত্রের মাধ্যমে।
৩৫) বিং: বিস্তারিত।
৩৬) দং: দখলকার।
৩৭) পত্তন: সাময়িক বন্দোবস্ত।
৩৮) বদল সূত্র: জমি বিনিময়।
৩৯) মৌকুফ: মাফকৃত।
৪০) দিশারী রেখা: দিকনির্দেশক রেখা।
৪১) হেবা বিল এওয়াজ: বিনিময়সূত্রে জমি দান।
৪২) বাটা দাগ: বিভক্ত দাগ।
৪৩) অধুনা: বর্তমান।
৪৪) রোক: নগদ।
৪৫) ভায়া: বিক্রেতার পূর্বের দলিল।
৪৬) দান সূত্র: দানকৃত সম্পত্তি।
৪৭) দাখিল খারিজ: মালিকানা পরিবর্তন।
৪৮) তফসিল: সম্পত্তির তালিকা।
৪৯) খারিজ: পৃথক খাজনা অনুমতি।
৫০) খতিয়ান: জমির রেকর্ড।
৫১) জরিপ: ভূমি পরিমাপ।
৫২) এওয়াজ সূত্র: বিনিময়সূত্রে সম্পত্তি পাওয়া।
৫৩) অছিয়তনামা: উইল/মৃত্যুকালীন সম্পত্তি বণ্টন নির্দেশ।
৫৪) নামজারী: মালিকানা হস্তান্তর রেকর্ড।
৫৫) অধীনস্থ স্বত্ত্ব: নিম্নস্তরের মালিকানা।
৫৬) আলামত: মানচিত্রে চিহ্ন।
৫৭) আমলনামা: জমি দখল সংক্রান্ত দলিল।
৫৮) আসলি: মূল ভূমি।
৫৯) আধি: ফসলের অর্ধেক ভাগ।
৬০) ইজারা: নির্দিষ্ট খাজনায় সাময়িক বন্দোবস্ত।
৬১) ইন্তেহার: ঘোষণাপত্র।
৬২) এস্টেট: জমিদারি সম্পত্তি।
৬৩) ওয়াকফ: ধর্মীয় কাজে উৎসর্গকৃত সম্পত্তি।
৬৪) কিত্তা: ভূমি খণ্ড।
৬৫) কিস্তোয়ার জরিপ: কিত্তা ধরে ভূমি পরিমাপ।
৬৬) কায়েম স্বত্ত্ব: চিরস্থায়ী মালিকানা।
৬৭) কবুলিয়ত: স্বীকারোক্তি দলিল।
৬৮) কান্দা: উচ্চ ভূমি।
৬৯) কিসমত: ভূমির অংশ।
৭০) খামার: নিজস্ব দখলীয় ভূমি।
৭১) খিরাজ: খাজনা।
৭২) খসড়া: প্রাথমিক ভূমি রেকর্ড।
৭৩) গর বন্দোবস্তি: বন্দোবস্তবিহীন জমি।
৭৪) গির্ব: বন্ধক।
৭৫) জবর-দখল: জোরপূর্বক দখল।
৭৬) জোত: প্রজাস্বত্ব।
৭৭) টেক: নদীর পলি জমে সৃষ্টি ভূমি।
৭৮) ঢোল সহরত: ঢোল পিটিয়ে ঘোষণাপত্র জারি।
৭৯) তহশিল: রাজস্ব এলাকা।
৮০) তামাদি: নির্দিষ্ট সময় পেরিয়ে যাওয়া।
৮১) তফসিল: বিক্রিত সম্পত্তির বিবরণ।
৮২) নামজারী: ভূমি মালিকানা হস্তান্তর।
৮৩) নথি: রেকর্ড।
৮৪) দেবোত্তর: দেবতার নামে উৎসর্গকৃত সম্পত্তি।
৮৫) দখলী স্বত্ত্ব: ভূমি দখলের মালিকানা।
৮৬) দশসালা বন্দোবস্ত: দশ বছরের জন্য জমি বন্দোবস্ত।
৮৭) দাগ নম্বর: জমির ক্রমিক নম্বর।
৮৮) দরবস্ত: সমুদয়/সব কিছু।
৮৯) দিঘলি: নির্দিষ্ট খাজনাদাতা।
৯০) নক্সা ভাওড়ন: পূর্ব জরিপ অনুযায়ী সীমানা নির্ধারণ।
৯১) নাম খারিজ: মালিকানা পৃথককরণ।
৯২) তুদাবন্দী: সীমানা নির্দেশ।
৯৩) তরমিম: সংশোধন।
৯৪) তৌজি: চিরস্থায়ী বন্দোবস্তীয় ভূমির রেকর্ড।
৯৫) দিয়ারা: নদীর পলি দিয়ে গঠিত চর।
৯৬) ট্রাভার্স: জরিপের লাইন পরিমাপ।
৯৭) খাইখন্দক: জলাশয় বা গর্তযুক্ত ভূমি।
৯৮) চর: নদীর পলিমাটি জমে গঠিত ভূমি।
৯৯) চৌহদ্দি: সম্পত্তির সীমানা।
১০০) খাস: সরকারি দখলীয় জমি।
শেষ কথা:
এই শব্দগুলো পুরাতন দলিল পড়ার সময় আপনাকে দারুণ সহায়তা করবে।